দুধ আমাদের খাদ্যাভ্যাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা বিভিন্ন পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।
দুধে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে, যা হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত করে এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমায়।
দুধে উচ্চমানের প্রোটিন থাকে, যা পেশী গঠন ও পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে। ব্যায়ামের পর দুধ পান পেশী পুনর্গঠনে কার্যকর।
দুধে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
দুধে থাকা প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান দীর্ঘ সময় তৃপ্তি বজায় রাখে, যা অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
দুধে থাকা ভিটামিন এ এবং বায়োটিন ত্বককে উজ্জ্বল ও কোমল রাখে এবং চুলের বৃদ্ধি ও মজবুতিতে সহায়তা করে।
দুধে থাকা ভিটামিন বি এবং ম্যাগনেসিয়াম মানসিক চাপ কমাতে এবং ঘুমের মান উন্নত করতে সহায়তা করে।
দুধে থাকা ইমিউনোগ্লোবুলিন, ল্যাকটোফেরিন এবং প্রোবায়োটিক উপাদান ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে।
দুধে থাকা প্রোবায়োটিক উপাদান অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং হজম প্রক্রিয়া সহজ করে।
দুধে প্রচুর ভিটামিন, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে, যা শরীরে শক্তি যোগায় এবং ক্লান্তি দূর করে।
দুধে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
দুধে থাকা কিছু উপাদান ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।